০৩ মে ২০২৪, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন, ২৩শে শাওয়াল, ১৪৪৫ হিজরি, শুক্রবার, ১৯শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
দামুড়হুদায় কনের বাড়িতে ভ্রাম্যমান আদালত, খাবার পেল এতিমখানা গৌরনদীর ধানডোবা গ্রামে স্ত্রীর অধিকার পেতে তিন মাসের আন্তঃসত্ত্বা নিয়ে প্রেমিকের বাড়িতে অনশন ঢাকা রিজিয়ন টুরিস্ট পুলিশ ও নেক্সট টুর অপারেটর এর মধ্যে আলোচনা ও মতবিনিময় স্মার্ট বাবুগঞ্জ গড়ার প্রত্যয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী স্বপনের গনসংযোগ আমার জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে নির্বাচনের পরিবেশ নষ্ট করার চেষ্টা চলছে : এসএম জাকির হোসেন কালকিনি উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রতীক বরাদ্দ সম্পন্ন ঝালকাঠিতে আর ডি এফ’র কিশোরী কর্মী সহ দুই কিশোরীর বাল্য বিয়ে পন্ড ও আর্থিক জরিমানা দামুড়হুদায় উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাগণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত আগৈলঝাড়ায় নির্বাচনী ভোটযুদ্ধে চেয়ারম্যান পদে ২জন সহ প্রার্থী হয়েছে ১৩ জন বাকেরগঞ্জের দাড়িয়ালে সড়ক নির্মানে দূর্নীতি ও অনিয়ম
সুুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবসর প্রাপ্ত আয়া বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে প্রসূতি ওয়ার্ড

সুুন্দরগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অবসর প্রাপ্ত আয়া বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করছে প্রসূতি ওয়ার্ড

শহীদুল ইসলাম শহীদ, (গাইবান্ধা) প্রতিনিধিঃ
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২ বছর পুর্বে অবসর নেয়া এক আয়া গোপনে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহার করে ডিএনসি, এম আর ও ডেলিভারি করে আসতেছেন। অবসর প্রাপ্ত আয়া মাহাফুজা বেগম (মালতী) উপজেলার পৌরসভা ৩ নং ওয়ার্ডের আলম মন্ডলের স্ত্রী।

ঘটনা সূত্রে জানা যায়, মাহাফুজা বেগম (মালতী) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২০২১ সালে অবসর নেন। দীর্ঘদিন এই হাসপাতালে আয়া পদে চাকরি করায় অনেকের সাথে পরিচিত হয়। সেই সুবাদে বিভিন্ন রোগী তার কাছে পরামর্শ নিতো এবং মাঝে মাঝে রাতে এসে ডিএনসি,এম আর ও ডেলিভারি করেন নিজেই।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাতের বেলা সেই অবসর প্রাপ্ত আয়া প্রসূতি ওয়ার্ডে একজন গর্ভকালিন মহিলাকে চেকাপ করতেছে। সেখানে হাসপাতালের কোনো নার্স ও ডাক্তার নেই। পরে দায়িত্বপ্রাপ্ত নার্সদের কাছে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহারের বিষয় জানতে চাইলে তারা কিছুই জানেনা বলে জানান। পরে প্রসূতি ওয়ার্ডে ছুটে যান এবং তাকে জিজ্ঞাসা করেন।

এসময় অবসর প্রাপ্ত আয়া মাহফুজা বেগম (মালতী) কে জিঞ্জাসা করলে তিনি জানান, আমি প্রায় সময় হাসপাতালে এসে রোগীদের চেকাআপ করে ডেরিভারি করি এবং ডিএনসি, এম আর বিষয় জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি অস্বীকার করেন।

সেই সময় দায়িত্বে থাকা আবাসিক মেডিকেল অফিসার এনামুল হক জানান, ভর্তি না থাকা কোনো রোগীকে প্রসূতি ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া একটি অপরাধ।

উপজেলা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ সায়্যিদ মুহাম্মদ আমরুল্লাহ জানান, যদি কোনো অবসর প্রাপ্ত আয়া গোপনে প্রসূতি ওয়ার্ড ব্যবহার করেন সেটি তিনি অপরাধ করেছেন। হাসপাতালে এতো জন ডাক্তার নার্স থাকতে অবসর প্রাপ্ত আয়ার কোনো দরকার নেই। তারপর ও আমি তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019